প‌রি‌বেশ আ‌ন্দোলন কক্সবাজা‌রের মানববন্ধন

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২০

প্রেস বিজ্ঞ‌প্তি: বাংলা‌দেশ পরি‌বেশ আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজার জেলা কমিটির বিশাল মানববন্ধনে বক্তারা বলেছেন, কক্সবাজারে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতকে দ্বিখন্ডিত করে প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় নির্মিত বাঁধ অবিলম্বে অপসারন করতে হবে। নচেৎ বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে।

গত ৭ অক্টোবর বুধবার সকালে পৌরসভা কার্যালয় চত্তরে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ইনানী সৈকতে জিওটেক্স টিউবে সৈকতের বালি ভর্তি করে বিশাল বাঁধ দেয়ার প্রতিবাদে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে বিভিন্ন সামজিক, রাজনৈতিক, সাস্কৃতিক সংগঠনের নেতা কর্মিরা অংশ গ্রহন করেন।

মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাপা কক্সবাজার জেলা কমিটির সভাপতি সাংবাদিক ফজলুল কাদের চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ( জাসদ) কক্সবাজার জেলা কমিটির সভপতি নইমুল হক চৌধুরী টুটুল, বিশেষ অতিথি ছিলেন ডেইলি ষ্টার ষ্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ আলী জিন্নাত। বক্তব্য রাখেন বাপা সহ সভাপতি আনম হেলাল উদ্দিন, সহ সভাপতি রুহুল আমিন সিকদার, সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী কলিম, জাতীয় পার্টি নেতা মফিজুর রহমান মফিজ, তেল, গ্যাস, বন্দর রক্ষা কক্সবাজার জেল কমিটির সভাপতি কলিম উল্লাহ, বাংলাভিশন ষ্টাফ রিপোর্টার মোর্শেদুর রহমান খোকন, কক্সবাজার শহর জাসদের সভাপতি মোহাম্মদ হোসাইন মাসু, দৈনিক কক্সবাজার বার্তার সম্পাদক এইচ, এম নজরুল ইসলাম, সিভিল সোসাইটিজ ফোরামের সহ সভপতি অধ্যাপক এম, আনোয়ারুল হক, পরিবেশ সংগঠন ইয়েস নির্বাহী ইব্রহিম খলিল মামুন, যুবজোট সভাপতি অজিত কুমার দাশ হিমু, বাপা সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সল সাকিব, রাজনৈতিক নেতা দোলন ধর, ঝাউতলা সমাজ কমিটির নেতা শফিউল আলম, বাপা সদর উপজেলা কমিটির সভাপতি সাংবাদিক নেজাম উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক রেজাউল করিম, প্রভাষক কামাল উদ্দিন,বাপা সাগঠনিক সম্পাদক, প্রভাষক মমতাজ উদ্দিন আহমদ মহসিন, হজরত উম্মেহানি দাখিল মাদ্রসার সুপার মৌলানা মোক্তার আহমদ, মুহতামিম হফেজ মৌলানা আবদুর রশিদ প্রমূখ।

বক্তারা বলেন, এ বাঁধ আমাদের কক্সবাজার বাসীর হৃদয়ে আঘাত করেছে। সম্পূর্ণ অবৈধভাবে, সংশ্লিষ্ট কোন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে গায়ের জোরে নির্মিত এ বাঁধ কক্সবাজার তথা বালাদেশের কেউ সহ্য করবে না।সৈকতে কোন স্থাপনা করার বিরুদ্ধে মহামান্য হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাঁধের যদি একান্তই প্রয়োজন হয তা হলে রেজুখালে বা নাজিরার টেকে করতে পারে। একটি হোটেলের সামনে কেন হবে? বক্তারা অবিলম্বে এ বাঁধ অপসানের দাবি জানান।

সীমান্তবাংলা/৭অ‌ক্টোবর ২০/মউ