রবিবার, ০৭ Jul ২০২৪, ০২:৫৯ অপরাহ্ন

শিরোনামঃ
যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেই নির্বাচনী মাঠে অধ্যাপক হুমায়ুন কবির চৌধুরী ঘুমধুমের ফকির পাড়ায় আবু ছিদ্দিকে’র নেতৃত্বে পাহাড় কর্তন সিলেটে চালের বাজার লাগামহীন,লাফি-লাফি বাড়ছে চালের দাম দিনাজপুরে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিশুসহ নি’হত ৪ উখিয়ায় ভারী বর্ষণে পাহাড় ধ্বসের আশঙ্কা চরম ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় গাছটি রাজাপালং ইউনিয়নের উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ৫ জন সিরাজগঞ্জ রায়গঞ্জে ১৬০ বোতল ফেনসিডিলসহ ২ মাদক কারবারি আটক ঘুমধুমে পানিবন্দী মানুষের পাশে ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ চৌধুরী উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধ্বসে নি’হ’ত ২ বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের তথ্য চুরির অভিযোগ

বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইট থেকে নাগরিকদের তথ্য চুরির অভিযোগ

 

বাংলাদেশের একটি সরকারী ওয়েবসাইট থেকে দেশের অনেক নাগরিকের নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচিতি নম্বরসহ বিভিন্ন ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

দক্ষিণ আফ্রিকাভিত্তিক আন্তর্জাতিক সাইবার নিরাপত্তাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান বিটক্র্যাক সাইবার সিকিউরিটির গবেষক ভিক্টর মারকোপাওলোস এমনটি দাবি করেছেন।

তথ্য ফাঁস হওয়ার এ খবরটির সত্যতা যাচাই করেছে তথ্যপ্রযুক্তির খবর দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ। তারা বলছে, সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটের একটি ‘পাবলিক সার্চ টুলে’ প্রশ্ন করার অংশটি ব্যবহার করে এ পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এতে ফাঁস হওয়া ডেটাবেজের মধ্যে থাকা অন্য তথ্যগুলোও ওই ওয়েবসাইটে পাওয়া গেছে। যেমন নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ব্যক্তির নাম, কারও কারও বাবা-মায়ের নাম পাওয়া গেছে। ১০টি ভিন্ন ধরনের ডেটা ব্যবহার করে এ পরীক্ষা চালায় টেকক্রাঞ্চ।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বিজিডি ই-গভ সার্টের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন।

সরকারের কোন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য ফাঁস হয়েছে, তার নাম উল্লেখ করেনি টেকক্রাঞ্চ। কারণ, মারকোপাওলোস বলেছেন, তথ্যগুলো এখনো অনলাইনে সহজেই পাওয়া যাচ্ছে। তথ্য ফাঁসের কথা জানাতে এবং এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানতে টেকক্রাঞ্চের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কয়েকটি সরকারি সংস্থাকে ই–মেইল পাঠানো হয়েছিল। তবে কোনো সংস্থার কাছ থেকেই জবাব পাওয়া যায়নি।

মারকোপাওলোস বলেছেন, তথ্যগুলো খুব সহজেই পাওয়া যাচ্ছে। টেকক্রাঞ্চকে তিনি বলেন, গুগলে সার্চ করার সময় ফাঁস হওয়া তথ্যগুলো আপনাআপনিই হাজির হয়েছে। তথ্যগুলো খোঁজার কোনো চেষ্টা তিনি করেননি। গুগলে একটি এসকিউএল এরর সার্চ করার সময় দ্বিতীয় ফলাফল হিসেবে এগুলো হাজির হয়। এসকিউএল হলো ডেটাবেজে ডেটা ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে তৈরি একটি প্রোগ্রামিং ভাষা।

ব্যক্তির ই–মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর এবং জাতীয় পরিচিয় পত্রের নম্বর ফাঁস হওয়াটা এমনিতেই ঝুঁকির। আর মারকোপাওলোস মনে করেন, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনে ঢোকা, অ্যাপ্লিকেশনগুলো মডিফাই বা ডিলিট করাসহ জন্মনিবন্ধনের রেকর্ড যাচাই করতে ফাঁস হওয়া এ তথ্যগুলো ব্যবহারের ঝুঁকি থাকে।

সুত্র ; প্রথম আলো

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© কপিরাইট ২০১০ - ২০২৪ সীমান্ত বাংলা >> এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ

Design & Developed by Ecare Solutions