নিজস্ব প্রতিবেদক ;
বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে আরাকান আর্মি এবং মায়ানমার আর্মির মধ্যকার তীব্র সংঘাতের জেরে সীমান্তে টহল জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ( বিজিবি)।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তুমব্রু উত্তর পাড়া মসজিদের পাশে ভারী অস্ত্র ১২০ মিলিমিটার মটারের গোলা ১২০এমএম’ইউ)০০.৮০’০৬ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
উক্ত স্থানে বিজিবি মোতায়েন, আতঙ্কে স্থানীরা…
ঘুমধুম সীমান্তে নিয়োজিত ৩৪ বিজিবি সীমান্ত পরিস্হিতি পর্যবেক্ষণ করছে।
নো ম্যানস ল্যান্ডে কাউকে যেতে দিচ্ছেনা বিজিবি।
এ ঘটনায় বিজিবর পক্ষ হতে কাউকে আতংকিত না হতে ও অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সীমান্তের ৩৮ নম্বর পিলার থেকে ৪১ নম্বর পিলার পযর্ন্ত প্রায় ১৬ কিলোমিটার অঞ্চলে ব্যাপক গোলাগুলি চলছে। বিদ্রোহীদের দমনে মিয়ানমারের সেনা সদস্য সহ বিশেষ একটি বাহিনী সীমান্তের ওয়ালিদং পাহাড়ের পেছনে লেমশি ও বদলা নামক গ্রামের পাহাড়ি এলাকার আরকার আর্মির ঘাঁটিতে প্রথমে আক্রমণ করে। এর পরপর এ আক্রমণ ঠেকাতে আরকান আর্মি কৌশলগতভাবে পুরো ১৬ কিঃমি অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে বলে সুত্র জানিয়েছে।
সীমান্তের বাংলাদেশ অভ্যন্তরে অবস্থিত একমাত্র মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘুমধুম রেজু রড়ইতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন ক্লাস চলাকালীন সময়ে বিষ্ফোরণে কেঁপে উঠছে পুরো এলাকা ।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেছেন গোলাগুলির শব্দে আমার ইউনিয়ন পরিষদে বসে কাজ করা যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ স্থানীরা খুব আতঙ্কে আছে বলেও জানান তিনি।