সাংবাদিকদের নিয়ে হুমকি ও কটুক্তি পেকুয়ায় বিএমএসএফয়ের প্রতিবাদ সভা

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: জুলাই ২৯, ২০২২

পেকুয়া প্রতিনিধি ;
কক্সবাজারের পেকুয়ায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) পেকুয়ার প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সাংবাদিকদের নিয়ে সাংসদ জাফর আলমের কটুক্তির প্রতিবাদে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে পেকুয়া কলেজ গেইট চৌমুহনীতে সংগঠনের কার্যালয়ে উক্ত প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএমএসএফ পেকুয়ার সভাপতি সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম হিরুর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম বাবুলের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন দৈনিক প্রথম আলোর চকরিয়া-পেকুয়া প্রতিনিধি শেখ মোহাম্মদ হানিফ, জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন জেএসকেএফ পেকুয়ার সভাপতি ও দ্যা ডেইলি অবজারভার, দৈনিক সকালের কক্সবাজারের পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, বিএমএসএফ পেকুয়ার সহসভাপতি দৈনিক কক্সবাজার ও দৈনিক সাঙ্গুর প্রতিনিধি সাংবাদিক মুহাম্মদ হাসেম, দৈনিক ইনানীর স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন, অনলাইন প্রেস ক্লাবের পেকুয়ার সাধারন সম্পাদক ও দৈনিক রুপসী গ্রামের পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক জালাল উদ্দিন, পেকুয়া প্রেস ক্লাবের নির্বাহী সদস্য ও দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশের পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক এম, জোবাইদ, জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন জেএসকেএফ পেকুয়ার সাধারন সম্পাদক ও দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ, দৈনিক দেশ বিদেশ পত্রিকার পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক রেজাউল করিম, দৈনিক সমকালের পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক বেলাল উদ্দিন বিল্লাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক মানবজমিনের পেকুয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, দৈনিক দৈনন্দিনের প্রতিনিধি সাংবাদিক শাহ জামাল, দৈনিক আপনকন্ঠের পেকুয়া প্রতিনিধি রেজাউল করিম রাজু, এসএনটিভির পেকুয়া প্রতিনিধি রেজাউল করিম, আজকালের খবরের প্রতিনিধি মফিজুর রহমান, স্বাধীন সংবাদের প্রতিনিধি আবদুল মামুন ফারুকী, আমাদের কক্সবাজার পত্রিকার প্রতিনিধি মফিজ সিকদার, আনন্দ টিভির প্রতিনিধি আমিরুল ইসলাম রাশেদ, দৈনিক বসুন্ধরার প্রতিনিধি আসাদুজ্জামান অপু, কক্সবাজার সংবাদের প্রতিনিধি আজিজুল হক, দৈনিক মেহেদীর প্রতিনিধি আরমান হোসাইন, দৈনিক কক্সবাজার বার্তার প্রতিনিধি মো: ইউনুছ, খোলা কাগজের প্রতিনিধি রেজাউল করিম, আজকের সংবাদ ও সিবিএন এর প্রতিনিধি আমিনুল ইসলাম বাহার প্রমুখ। এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা কারও প্রতিপক্ষ নয়। সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। যেখানে অসঙ্গতি, অন্যায়, অবিচার চলবে সেখানকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে সাংবাদিকদের কাজ। অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস হচ্ছে সাংবাদিকতা। আমাদের চোখ, কান খোলা। আমরা সবকিছু দেখতে পাই। মানবাধিকার ভূলুন্ঠিত হবে। সেখানে সাংবাদিকরা কি ঘরে বসে থাকতে পারে। দুর্ণীতির বিরুদ্ধে লিখলে সাংবাদিকরা রোষানলে পড়ে। সাংবাদিকতা হচ্ছে চ্যালেঞ্জিং পেশা। দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতার পক্ষে সাংবাদিকদের লেখনী আজীবন আছে। ভবিষ্যতেও থাকবে। আমরা কারও রক্তচুক্ষুকে ভয় পাইনা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী সরকার সাংবাদিকদের অবাধ লেখনির জন্য তথ্য নিশ্চিত করার অধিকার দিয়েছেন। তবে কিছু কুচক্রীমহল সরকারের অর্জন ম্লান করে জনগনকে জিম্মী করার পায়তারা করে। আমরা ওই দুষ্ট চক্রের হুমকি ধমকিতে ভয় পাইনা।