রামুতে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: আগস্ট ৫, ২০২২

 

কামাল শিশির, রামু:

বর্ষার সময় প্রতি বছরই মরিচের দাম হুটহাট বাড়ে। সেই তুলনায় এবার বৃষ্টি তেমন হয়নি। তারপরও বেড়েছে দাম।সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে কাঁচামরিচের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়।

শুক্রবার (৫ আগস্ট) রামুর কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। এছাড়া বাজারে সবজির দামও বেড়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সারাদেশেই কাঁচা মরিচের দাম বেশি। এমনকি দুদিনের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে কেজিতে ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

গত মাসে একই দিনে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছিল ৯০-১০০ টাকায়। যদিও গত বছর একই সময় কাঁচা মরিচের দাম সেই তুলনায় বেশি ছিল, ১২০-১৫০ টাকা। অর্থাৎ বছর ব্যবধানে এখন দাম বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে কাঁচামরিচ ও সবজির। সরবরাহ বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই কমে যাবে সবজির দাম।

বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। এসব বাজারে প্রতিকেজি দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, চায়না রসুন ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। এছাড়া আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।

বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। এছাড়া প্যাকেট চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এসব বাজারে দেশি মসুরের ডাল কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, ইন্ডিয়ান মসুরের ডাল ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

প্যাকেট আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা, খোলা আটার কেজি ৫০ টাকা। এছাড়া ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়।

এসব বাজারে লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, হাঁসের ডিমের ডজন ১৯৫ থেকে ১৯০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ১৯০ টাকায়।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা ও লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়।