বিদেশী দাতা সংস্থাগুলোর প্রভাবে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে যেতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে ||পররাষ্ট্রমন্ত্রী

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২০

 

সীমান্তবাংলাঃ কিছু আইএনজিও তথা বিদেশী দাতা সংস্থার প্রভাবে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে যেতে নিরুৎসাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
এসব বিদেশি সংস্থার চাপে তাদের স্থানান্তর প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। অতচ তাদের জন্য ভাসানচরে যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে তা খুবই উন্নতমানের।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা ব্যক্ত করেন খুব শীগ্রই রোহিঙ্গাদের সেখানে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে।
রোববার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী কলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ এ কে আব্দুল মোমেন।

পরে তিনি রাজশাহী কলেজ শিক্ষকদের আয়োজনে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা এখন যেখানে আছেন, সেখানে তিনবেলা খাচ্ছেন আর নানা ধরনের অপরাধ, অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন।
ভাসানচর চমৎকার জায়গা। এখন পর্যন্ত ৩০৬ জনকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে বসবাস করা রোহিঙ্গা নারীরা কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন। অনেক রোহিঙ্গা সেখানে যেতে ইচ্ছুক তবে বেশকিছু আইএনজিও ও বিদেশি শক্তি তাদের ভাসানচরে না যেতে প্রভাবিত করছেন। তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রের যথেষ্ট সহযোগিতা পাবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

( সীমান্তবাংলা/ শা ম/ ১৫ নভেম্বর ২০২০)

কিছু আইএনজিও তথা বিদেশী দাতা সংস্থার প্রভাবে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে যেতে নিরুৎসাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
এসব বিদেশি সংস্থার চাপে তাদের স্থানান্তর প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। অতচ তাদের জন্য ভাসানচরে যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে তা খুবই উন্নতমানের।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা ব্যক্ত করেন খুব শীগ্রই রোহিঙ্গাদের সেখানে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
রোববার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী কলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ এ কে আব্দুল মোমেন।

পরে তিনি রাজশাহী কলেজ শিক্ষকদের আয়োজনে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা এখন যেখানে আছেন, সেখানে তিনবেলা খাচ্ছেন আর নানা ধরনের অপরাধ, অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন।
ভাসানচর চমৎকার জায়গা। এখন পর্যন্ত ৩০৬ জনকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে বসবাস করা রোহিঙ্গা নারীরা কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন। অনেক রোহিঙ্গা সেখানে যেতে ইচ্ছুক তবে বেশকিছু আইএনজিও ও বিদেশি শক্তি তাদের ভাসানচরে না যেতে প্রভাবিত করছেন। তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রের যথেষ্ট সহযোগিতা পাবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

( সীমান্তবাংলা/ শা ম/ ১৫ নভেম্বর ২০২০)