বসন্তের কোকিলদের ঠাঁই মৎস্যজীবীলীগে নাই ৭ ই মার্চের প্রস্তুতি সভায় আজিজ চৌধুরী

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২১

 

এন আলম আজাদ,কক্সবাজার

ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ পালন উপলক্ষে আওয়ামী মৎস্যজীবীলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে এক জরুরি বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৪ মার্চ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৭ টায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনায় সংগঠনের জেলার ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মৌলানা ফোরকানের পবিত্র কোরআন তেলোয়াত ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক নুরুল আলম আজাদের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এ কে এম আজিজুল হক চৌধুরী।প্রধান বক্তা ছিলেন জেলার (ভারপ্রাপ্ত)সাধারণ সম্পাদক এমডি আবদুল হক নুরী।সস্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্হিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক শ্রম বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ফিরোজ আহমদ ও সৈনিক লীগ কক্সবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক মুফিজুর রহমান।উপস্হিত ছিলেন সহ-সভাপতি দুলাল কান্তি দাশ,যুগ্ন সম্পাদকদ্বয় নুরুল ইসলাম বাঙ্গালী,মোঃজাবের মেম্বার,দপ্তর সম্পাদক জাকের হোসেন,অর্থ সম্পাদক আবু তালেব,প্রচার সম্পাদক নাছির উদ্দিন,জেলা নেতা বর্ধন বডুয়া।কক্সবাজার পৌর সভাপতি ফোরকান আজাদ,সাধারণ সম্পাদক এম শাহাবুদ্দিন,যুগ্ন সম্পাদক মহিউদ্দিন আজাদ,টেকনাফের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তৈয়ব,মহেশখালী পৌর সভাপতি শাহাবুদ্দিন, রামু মৎস্যজীবীলীগ নেতা মিয়া হোসেন,ঈদগাঁও থানা সভাপতি মৌঃ নুরুল আমিন,নাছির উদ্দীন সাবেক সভাপতি ঈদগাঁও থানা,সদর উপজেলার সাবেক সভাপতি মোঃ সাজ্জাতুর রহমান,সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম রাসেদ,মাতারবাড়ির সাবেক সভাপতি সেলিম নেওয়াজ, পোকখালীর সভাপতি নাছির উদ্দিন,ইসলামাবাদ সভাপতি আবু তাহের সহ বিভিন্ন থানা,পৌরসভা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।আলোচনা সভায় আজিজ চৌধুরী বলেন,বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ।বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ আজ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ভাষণের একটি।তাঁর এই ভাষণে তিনি বাঙ্গালী জাতির অর্থনৈতিক মুক্তি,দেশের স্বাধীনতা,পরাধীনতার হাত থেকে জাতিকে রক্ষা সহ অল্প সময়ের তাঁর অমর বানী গুলো সেইদিন মানুষের হ্রদয়ের মধ্যে গেঁথে দিতে পেরেছিলেন বলেই মাত্র ৯ মাসে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল।আমরা আজ জাতির পিতাকে হারিয়েছি বটে তাঁর যোগ্য কন্যার নেতৃত্বে স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছি।তিনি বলেন,যারা মৎস্যজীবীলীগের দূঃসময়ে দল ত্যাগ করে কিংবা নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে অন্য সংগঠনে চলে গিয়েছিল ঐ সমস্ত বসন্তের কোকিলদের স্হান আগামী সস্মেলনে হবে না।যারা সময়ে সুবিধা নিয়ে দলকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়ে সংগঠন ত্যাগ করে চলে গেছে তারা মৎস্যজীবীলীগের কেউ নয়।আগামী মাস দু’য়েকের মধ্যে একটি সফল সস্মেলনের মধ্য দিয়ে প্রগতিশীল,সৎ,ত্যাগী ও বঙ্গবন্ধু আদর্শের অনুসারীরাই আসবে জেলা মৎস্যজীবীলীগ নেতৃত্বে।তিনি আরোও বলেন,যারা অতীতের পদ পদবীকে এখনো ব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে জেলা মৎস্যজীবীলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে ধান্দায় লিপ্ত তাদের কোন অপকর্মের ভাগ মৎস্যজীবীলীগ নেবে না।তিনি আগামী ৭ই মার্চ জেলার সকলস্তরের নেতৃবৃন্দকে উপস্হিত থাকারও আহবান জানান।

( সীমান্তবাংলা/ শা ম/ ৫ মার্চ ২০২১)