ফরিদপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ফরহাদ খন্দকারের নিরব স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: জুন ১, ২০২৩

 

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ফরিদপুর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা ফরহাদ খন্দকারের নিরব স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি দিনের আলোর মত পরিস্কার হয়ে উঠছে। তিনি এই জেলা বদলী আসার পর থেকে গোটা খাদ্য বিভাগ মুখ থুবড়ে পড়ছে। তার একক সিদ্বান্তে চলছে সকল নিয়ম ও অনিয়ম। মুখে সততার বাণী এবং ওএমএসর চাল বিতরনের মধ্য দিয়ে নিজেকে ফেরেশতা সাজালেও মিল মালিক মিলার ডিলার সকলের সাথেই করছেন বিমাতাসুলভ আচরন। যার মিল এবং চাতাল কোনটাই তার বরাদ্ব থাকে ১২ মাস, এবং যার মিল আছে তার বরাদ্ব হয় বাতিল। কথা উঠেছে, গত ২০২২- ২০২৩ সালের সরকারের এলসির চাল আমদানি করা হয় প্রথম দফায়।জানাগেল ২০২২ সালে থাইল্যান্ড ও ভারত থেকে ৫১৮০ মেঃটন এলসির চাল আমদানি করা হয় ( সদরপর চরভদ্রাসন বাদে) ৭ টি উপজেলা এলএসডির বীপরীতে। তথা, নগরকান্দা, সালথা, ভাঙ্গা,বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা, মধুখালী, ফরিদপুর সদর এলএসডির বীপরীতে উল্লেখিত পরিমান চাল আমদানি করা হয়। খোজ নিয়ে জানাগেল উক্ত নামীয় এলএসডি থেকে প্রায় সিংহভাগ এলএসির চাল যাহা বাংলা বাঁশমতি নামে পরিচিত। ৪৫-৫০ টাকা দরে প্লাস্টিকের বস্তা পাল্টিয়ে অধিক মুনফার আশায় প্রায় ১ হাজার টন কালোবাজের বিক্রী হয়ে গেছে। তদস্থলে রাজবাড়ির মাজেদ চাল ভর্তি করে ৩০ টাকা দরে নিম্নমানের চাল কিনে বস্তা ঠিক রেখে গুদামের খামালজাত করা হয়েছে। যাহা খামাল তদন্ত করলেই এর প্রমান মিলবে।