‘পালং হাসপাতাল’-এর শুভ উদ্বোধন, গণমানুষের দৌড়গোড়ায় আধুনিক ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্য সেবার দ্বার উন্মোচন!!

SIMANTO SIMANTO

BANGLA

প্রকাশিত: নভেম্বর ৩০, ২০২০

 

আধুনিক ও উন্নত চিকিৎসাকে মানুষের দৌড়-গোড়ায় পৌঁছে দেবার মানসে উখিয়ার এক ঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল, সম্ভাবনাময় উদ্দ্যোমী যুবকের পরিচালনায় আগামী ১লা ডিসেম্বর-২০২০, তারিখে-জাঁক-জমকপূর্ণ ‘শুভ উদ্বোধন’ হতে যাচ্ছে-দক্ষিণ চট্টগ্রাম তথা দক্ষিণ কক্সবাজারের গণ মানুষের বিষম প্রয়োজনীয়, শেষ আশ্রয় স্থল, মানসিক প্রশান্তি ও শান্তির সু-বাতাস প্রদানকারী একমাত্র হসপিটাল, যে হাসপাতালটির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব এতদ অঞ্চলের গন মানুষের চরমতম দূর্দিনের সুখের সারথী হিসেবে পরিগনিত হবে বলে উৎসুক উখিয়া টেকনাফবাসী তথা দক্ষিন কক্সবাজারের প্রায় ২০ লক্ষ (আশ্রিত রোহিঙ্গাসহ) জনগনের একমাত্র অবলম্বন হতে চলছে বলে সচেতন মহল মনে করেন। বলছিলাম কি কক্সবাজার জেলার দক্ষিনাংশে, উখিয়া সদরের পুর্বপার্শ্বে বিশ্বের প্রধানতম জনসংখ্যাবহুল রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা, ঐতিহাসিক কুতুপালং এর প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত, আগামী কাল শুভ উদ্বোধন হতে যাওয়া পালং আধুনিক হাসপাতালটি কথা।

পালং আধুনিক হাসপাতালটি, একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশে, একটি চমৎকার লোকেশনে অবস্থিত, যে স্থানটিকে অদুর ভবিষ্যতে একটি শুধু বাংলাদেশের জংশন নয়, যেটি হতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের উন্নয়নের এক বিরাট সুতিকাগার। পালং হাসপাতালের পুর্বদিকে রয়েছে টেকনাফ সীমান্ত ও মায়ানমার বর্ডার, উত্তর দিকে রয়েছে বিশাল অনুন্নত পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দারবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল, মায়ানমার এলাকা, দক্ষিন দিকে রয়েছে উখিয়ার অন্তর্ভুক্ত ঐতিহাসিক কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও পশ্চিম দিকে রয়েছে বিশাল উখিয়া সদরসহ কক্সবাজারের দক্ষিনাঞ্চল। এই পালং হাসপাতালটি চমৎকার ভূ-খন্ডে অবস্থিত হবার কারনে এর চাহিদা ও গুরুত্বও যেন আকাশচুম্বী। উখিয়া টেকনাফ নির্বাচনী এলাকায় মানসম্পন্ন কোন উল্লেখযোগ্য হাসপাতাল নেই। কয়েকটা সরকারী হাসপাতাল দু’ উপজেলায় রয়েছে কিন্তু এগুলোর গুনগতমান অত্যন্ত নাজুক। এগুলোর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা বিরাজমান। ডাক্তার থাকলে নার্স নেই, নার্স থাকলে যন্ত্র নেই, যন্ত্র থাকলে অপারেটর নেই, অপারেটর থাকলে আনুসঙ্গিক অন্যান্য কিছু নেই এই অবস্থা। তাই পালং হাসপাতাল এতদ অঞ্চলের গন মানুষের উন্নতমানের স্বাস্থ্য সেবা হাতের নাগালে পৌঁছে দেবার সুপরিকল্পিত উদ্দ্যোগকে সামনে রেখে এ হাসপাতালের পথচলা এক যুগান্তকারী ঘটনার সুচনা বলে সাধারন মানুষ ও সুশীল সমাজ মনে করেন।

পালং হাসপাতাল লিমিটেড নামক হাসপাতালটির জাঁক-জমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্টানটির সভাপতিত্ব করবেন উক্ত পালং হাসপাতাল লিঃ এ-র সম্মানীত চেয়ারম্যান, আমার ছোটভাই জনাব জিয়াউল হক আজাদ। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্টানে দেশের প্রথিতযশা নেতা, নের্তৃত্ব, সফল মানুষ, সেরা ডাক্তারবৃন্দ, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক সমাজ ও দেশ বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকবেন। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্টানে দেশের প্রতিটি অঞ্চলের আমজনতাকে উপস্থিত থাকার সনির্বন্দিত আহবান করেছেন, উক্ত প্রতিষ্টানের পরিচালনা পর্ষদের সকল পরিচালকবৃন্দ।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবা খাত একটি অবহেলিত ও দূর্নীতির বেড়াজালে আবদ্ধ এক নীতিভ্রষ্ট খাত। একদিকে স্বাস্থ্য খাতের সরকারের বরাদ্দের যেমন ঘাটতি রয়েছে তেমনি রয়েছে দূর্নীতির এক অভয়ারণ্য! যখনই যে দল ক্ষমতায় এসেছে, এ খাতের দিকে তেমন নজর প্রদান করেননি। ‘যে যায় লংকায়, সেই হয় রাবণ’- সংস্কৃতিতে আবদ্ধ ছিল এই খাত। সম্ভাবনার এই খাতের দিকে দৃষ্টি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে স্বাধীনতার পর থেকে কোন সরকার তেমন গুরুত্ব প্রদান করেননি। স্বাস্থ্য সেবা নামক খাতের কথা প্রতিটি সরকার বাজেট প্রনয়নের সময় বেমালুম ভুলে যায়। গত ২৫ থেকে ত্রিশ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের চিত্র ব্যাপকভাবে বদলে গেছে। যেখানেই সরকারি হাসপাতাল আছে, ঠিক তার আশেপাশেই গড়ে উঠেছে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। বাংলাদেশের ১৯৯০ সালে জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ১০ কোটি। গত ৩০ বছরে জনসংখ্যা আরো ছয় কোটি বেড়েছে। এ কারণে হাসপাতালের চাহিদা বেড়েছে পাল্লা দিয়ে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শারমিন মোবিন ভুঁইয়া মনে করেন, বেসরকারি খাতের বিস্তারের কারণে মানুষের ব্যয় বেড়েছে অনেক বেশি। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে প্রতিবছর যত টাকা খরচ হয় তার ৬৭ শতাংশ রোগীরা ব্যয় করে, যেটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় বেশি।

বাংলাদেশের সরকারী হাসপাতালের সেবার মানের দিকে তাকালে দেখা যায়, কত হতশ্রী অবস্থায় পড়ে আছে আমাদের সরকারী হাসপাতালের চেহেরা। বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সেবার মান কেমন, সেবা গ্রহন ও সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে কি কি প্রতিবন্ধকতা সাধারন মানুষকে পোহাতে হয়, তার কোন ইয়াত্তা নেই। সেবা প্রার্থীদের কী ধরনের ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয়, সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে কী কী বাধা কাজ করে, দায়িত্বশীলদের ভূমিকা কেমন, সমস্যা উত্তরণে গ্রহণীয় কর্তব্য কী হতে পারে প্রভৃতি বিষয় নিয়ে বিশদভাবে যাছাই বাছাই, মুল্যায়ন ও গবেষণা করা সময়ের সেরা দাবিতে পরিণত হয়েছে। কেননা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তুলনায় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বেহাল দশা ও সেবা দাতা এবং গ্রহিতাদের অপর্যাপ্ততা সরকারি প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক হালহকিকতকে ব্যাখ্যার জন্য যথেষ্ট সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
সরকারি হাসপাতালসমুহের দূর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় ও জেলা শহরে গড়ে উঠেছে অনেক বড় বড় ও সমৃদ্ধিশালী, গুনগত মানসম্পন্ন বেসরকারী হাসপাতাল। সরকারি হাসপাতালসমুহের মানগত ও গুনগত মান এতই নিম্ন যে একটু অবস্থাপন্ন মানুষ তাদের সঠিক চিকিতসা সেবা পাবার আশায় বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তির প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে। কারন হিসেবে বেসরকারি হাসপাতাল সমুহ কিছুটা সেবার মান ঠিক রেখে পরিসেবা প্রদান করে থাকেন বলে অনেকেই মনে করেন। কিন্তু সেসব বেসরকারি হাসপাতালে সাধারনের প্রবেশ নিতান্ত সীমাবদ্ধ। সাধারন আম জনতা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহনের চিন্তাও করতে পারেন না , অত্যধিক ব্যয়বহুল ও অতিরিক্ত চার্জ বিড়ম্বনার কারনে।

বিবিসির এক জরীপে কিছু অসামঞ্জস্যতার চিত্র এতদপ্রসঙ্গে সংযুক্ত করা হল।
ঢাকার বাসিন্দা ফেরদৌস আরা রুমি এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন সময় ছোট-খাটো শারীরিক সমস্যা নিয়ে চিকিসকের শরণাপন্ন হন। কিন্তু কোথায় চিকিতসা সেবা গ্রহন করবেন চিন্তা করতেই শুরুতে মনে আসে বেসরকারি হাসপাতালের কথা। তিনি বলেন, অনেকটা বাধ্য হয়েই বেসরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভর করতে হয় তাদের। তিনি আরও সংযুক্ত করেন, “বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, ডাক্তাররা চেম্বার করেন বেসরকারি হসপিটালে। সরকারি হাসপাতালে লম্বা লাইন ধরতে হয়। সব মিলিয়ে বেসরকারি হসপিটাল প্রেফার করি,” বলছিলেন ফেরদৌস আরা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে তিনি ‘মন্দের ভালো’ হিসেবে বর্ণনা করেন। বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলো অতি দরিদ্রদের হাসপাতাল হিসেবেই পরিচিত। যাদের আর্থিক সামর্থ্য কিছুটা হলেও ভালো, তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে মোটেও ইচ্ছুক নন। যারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান তাদের অধিকাংশকে শারীরিক পরীক্ষা করাতে হয় বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে। অর্থাৎ স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের দাপট এখন বেশ জোরালো।

সাধারণ মানুষের নিকট এখনো সরকারি হাসপাতালগুলো চিকিৎসার শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সাধারণ মানুষ বলতে তাদেরকে বোঝানো হয় যারা ক্লিনিক, বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ না পায়। মূলত তারাই এখনো সরকারি হাসপাতালে সেবাগ্রহণের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে, এ শ্রেণির মানুষের সংখ্যা এখনো বেশি এবং তাদের অধিকাংশই এখনো গ্রামেগঞ্জে বসবাস করেন। কাগজ কলমে রাষ্ট্রীয়ভাবে আমরা যতই মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি ও রিজার্ভের কথা উল্লেখ করি না কেন রাষ্ট্রের অধিকাংশই মানুষই চিকিৎসা সেবা গ্রহণে রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা সঠিকভাবে পায় না। সরকারি হাসপাতালে রোগী নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ট্রলিতে উঠানোর সাথে সাথে এক শ্রেণির দালাল চলে আসে সামনে এবং তাদেরকে উপেক্ষা করে রোগী ভর্তি ও সেবা নেওয়া অনেকাংশে অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। অবাক করার মতো বিষয় হলো ঐ শ্রেণির দালালদের সঙ্গে দায়িত্বরত নার্স এবং ডাক্তারদের যোগসূত্র দেখা যায়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ১৯৯০ এর গোড়া থেকে বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে বিভিন্ন খাতে যেভাবে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তার ঢেউ লেগেছে স্বাস্থ্য খাতেও। বেসরকারি খাতের উপর অতি নির্ভরশীলতা যে ভালো নয় সেটি প্রমাণ হয়েছে এবার কোভিড-১৯ মহামারির সময়।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বেসরকারি সংস্থা ওয়াটার এইড-এর আঞ্চলিক পরিচালক ডা. খায়রুল ইসলাম বলছেন, “স্বাস্থ্য খাতের এই দুরাবস্থার একটা বড় কারণ হচ্ছে যখন থেকে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার কারিগরি সহায়তা দুর্বল হতে শুরু করলো এবং বিশ্বব্যাংক টোটাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা শুরু করল। প্রাইভেট সেক্টরকে অতি বাড়তে দেবার কুফল এখন আমরা হাড়ে-হাড়ে টের পাচ্ছি।”

শারমিন মোবিন ভুঁইয়া বলেন, ” সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার অনেক কম। বাংলাদেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য তিনজন ডাক্তার আছে। অথচ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী প্রতি এক হাজার জনের জন্য একজন ডাক্তার থাকার কথা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রফিট মোটিভ থাকে। ফলে টোটাল হেলথ এক্সপেন্ডিচারের একটি বড় অংশ মানুষ তার পকেট থেকে ব্যয় করছে।”)

করোনাকাল আমাদেরকে সততা, সাধুতা, ন্যায়নীতি পরায়ন, কর্তব্যনিষ্ঠ, পরোপকারী ইত্যাদি বিশেষণগুলোকে আত্নস্থ করতে সহায়তা করে। কিন্তু বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখে বোঝা যায়, করোনাকাল এক শ্রেণির অসাধু মানুষের নিকট আশীর্বাদ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ওই শ্রেণিটি সাধারণ মানুষদের সামনে নানাভাবে প্রতারণা, প্রলোভন, প্রবঞ্চনা ও ধৃষ্টতার নমুনা রেখেছে। করোনাকালে হাসপাতালের অবস্থা আরো ভয়ানক, করোনার উপসর্গ না থাকা স্বত্ত্বেও রোগীদের সরকারি হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রে অপারগতার চিত্র পত্রিকার পাতায় ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। এমনও দেখা গেছে, কয়েকটি হাসপাতাল ঘুরেও রোগীকে ভর্তি করতে না পেরে পথেই রোগীর অমানবিক মৃত্যুর চিত্রও আমরা পত্রিকার পাতায় দেখেছি। অসাধু শ্রেণি করোনাকে হাতিয়ে রোগীর স্বজনের নিকট হতে অতিরিক্ত হারে ঘুষ আদায়ে হীন চেষ্টায় মেতে উঠেছে; হাসপাতালে এমনিতেই ঘুষের প্রচলন রয়েছে তন্মধ্যে করোনাকালে সেটির মাত্রা ও ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

উপরোক্ত বিষয়াদির সুষ্ট পর্যবেক্ষন ও গুরুত্বের আলোকে পালং হাসপাতাল লিঃ নামক প্রতিষ্টানটি সাধারন মানুষকে আধুনিক ও উন্নত সেবাপ্রদানের মাধ্যমে আম জনতার আস্থা অর্জন করে, আর্তমানবতার সেবায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করবে- এ আশাবাদ ব্যক্ত করছি । যেখানে এই হাসপাতালটির মুল মন্ত্র হবে- ‘আর্তমানবতার সেবাই মুখ্য, মুনাফা অর্জন নয়’।

  • এম আর আয়াজ রবি

সীমান্তবাংলা / ৩০-নভেম্বর-২০২০ ইংরেজি।