বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনামঃ
মিয়ানমারের গুলি এসে পড়ছে দেশে, টেকনাফ স্থলবন্দর বন্ধ মেটা থেকে একাধিক রুশ সংবাদমাধ্যম নিষিদ্ধ ঘুমধুমে কাঠ বোঝাই ট্রলি উল্টে নিহত১, আহত ১ টেকনাফে সাড়ে ১০ কেজি স্বর্ণসহ মিয়ানমারের ২ নাগরিক আটক কক্সবাজারে আর কোন রোহিঙ্গা ভোটার হতে পারবে না – নির্বাচন অফিসার মুক্তিপণে ছাড়া পাবার ১ ঘন্টার মধ্যে ফের ফিল্মী স্টাইলে ১ বাংলাদেশী ও ৭রোহিঙ্গাকে অপহরণ উখিয়ার কুতুপালংয়ে মার্কেট দখল-বেদখল নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত সীমান্তে মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্তসহ চারজন আটক কক্সবাজার আদালতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর যৌতুকের মামলা!
লিবিয়ার পথে রওয়ানা দিয়েছে তুর্কি সেনারা

লিবিয়ার পথে রওয়ানা দিয়েছে তুর্কি সেনারা

লিবিয়ার পথে রওয়ানা দিয়েছে তুর্কি সেনারা। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান নিশ্চিত করেছেন এ তথ্য।

এরদোগান বলেন, লিবিয়ায় জাতিসংঘ সমর্থিত ন্যাশনাল অ্যাকর্ড সরকারকে সামরিক সহায়তা দিতে এ পদক্ষেপ। ত্রিপোলিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনাই লক্ষ্য বলেও জানান। অন্যদিকে দেশটিতে তুর্কি সেনা মোতায়েনের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি জানিয়েছে ইসরায়েল, গ্রিস ও সাইপ্রাস। তাদের দাবি, তুরস্কের এমন পদক্ষেপ নষ্ট করবে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা।

সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অনুষ্ঠিত হবে লিবিয়া পরিস্থিতি নিয়ে বিশেষ বৈঠক। গত সপ্তাহে তুর্কি পার্লামেন্টে পাস হয় লিবিয়ায় সেনা মোতায়েন সংক্রান্ত বিল।

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের দাবি, ত্রিপোলির পক্ষ থেকেই চাওয়া হয়েছে সামরিক সহায়তা। তবে কত সংখ্যক সেনা মোতায়েন করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি।

এরদোগান বলেন,এসব দেশের ওপর লিবিয়ার গণমানুষের আস্থা আছে। লিবিয়ায় রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সমাধানে জার্মানি ও ইতালি অংশ নিতে চায়। হাফতার বাহিনী গত এপ্রিলে রাজধানী ত্রিপোলি দখলের লক্ষ্যে সামরিক হামলা শুরু করে। এখন তিনি শুরু করেছেন চূড়ান্ত যুদ্ধ। হাফতারের নেতৃত্বাধীন লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি বা এলএনএ ফ্রান্স, রাশিয়া, জর্দান, মিসর এবং আরব আমিরাতসহ আরব দেশগুলোর সমর্থন পাচ্ছে। লিবীয় সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে ইতালি, তুরস্ক আর কাতার। এ দিকে, সুদান ও শাদের তিন হাজার ভাড়াটে যোদ্ধা হাফতারের পক্ষে লড়াই করছে। এরা একসময় সুদানের বশিরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিল। এসব যোদ্ধা মূলত সুদানের ‘ন্যাশনাল ইসলামিক ফ্রন্ট’ বা আল জাবহা আল ইসলামীয়া নামের রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্য। ড. হাসান আল তুরাবি ১৯৭৬ সালে এ সংগঠনের গোড়াপত্তন করেন। শুরু থেকেই এই দল সুদানি সরকারে প্রভাব খাটাতে সক্ষম হয় এবং গণমানুষের সমর্থন পায়। লিবিয়ায় অর্থের বিনিময়ে যুদ্ধ করার পর তারা নিজ দেশে ফিরে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ করে তুরস্কের আগমনে হাজার হাজার যোদ্ধা কোন দিকে মোড় নেবে বলা যাচ্ছে না। কেননা তুরস্ক সরকার সুদানের এই দলকে নৈতিক সমর্থন দিয়ে আসছে। যদি এরা তুর্কি বাহিনীর দলে ভিড়ে যায়- সেটি হবে হাফতারের মৃত্যুর সমতুল্য।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

https://youtube.com/@simantobangla1803

© কপিরাইট ২০১০ - ২০২৪ সীমান্ত বাংলা >> এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ

Design & Developed by Ecare Solutions