বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন

শিরোনামঃ
মিয়ানমারের গুলি এসে পড়ছে দেশে, টেকনাফ স্থলবন্দর বন্ধ মেটা থেকে একাধিক রুশ সংবাদমাধ্যম নিষিদ্ধ ঘুমধুমে কাঠ বোঝাই ট্রলি উল্টে নিহত১, আহত ১ টেকনাফে সাড়ে ১০ কেজি স্বর্ণসহ মিয়ানমারের ২ নাগরিক আটক কক্সবাজারে আর কোন রোহিঙ্গা ভোটার হতে পারবে না – নির্বাচন অফিসার মুক্তিপণে ছাড়া পাবার ১ ঘন্টার মধ্যে ফের ফিল্মী স্টাইলে ১ বাংলাদেশী ও ৭রোহিঙ্গাকে অপহরণ উখিয়ার কুতুপালংয়ে মার্কেট দখল-বেদখল নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত সীমান্তে মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্তসহ চারজন আটক কক্সবাজার আদালতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর যৌতুকের মামলা!
পারমাণবিক বোমার চেয়েও শক্তিশালী বোমা আছে ইরানের!

পারমাণবিক বোমার চেয়েও শক্তিশালী বোমা আছে ইরানের!

ফাইল ফটো

ইরাকের বাগদাদে ইরানের প্রভাবশালী বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানি নিহত হওয়ার পর বড় যুদ্ধের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে।

সোলাইমানি নিহত হওয়ার ঘটনায় ‘ভয়ংকর প্রতিশোধ’ নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এরপর পবিত্র মসজিদের চূড়ায় যুদ্ধের লাল ঝাণ্ডাও উড়িয়েছে দেশটি। যদি যুদ্ধ লেগেই যায় তবে বিশ্ব দেখবে পারমাণবিক বোমার চেয়েও শক্তিশালী হাইড্রোজেন বোমার ভয়ংকর রূপ। যেটি আছে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। যার একটিও নেই ইরানের। তবে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে ইরানের কাছেও এই হাইড্রোজেন বোমা আছে।

এখন প্রশ্ন-কী এই হাইড্রোজেন বোমা? ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট জাপানের হিরোশিমার উপর প্রথম পরমাণু বোমা ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার নাম ছিল লিটল বয়। বিস্ফোরণের ফলে প্রায় এক লাখ ৪০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। এখন পর্যন্ত এর প্রভাব বয়ে চলেছে হিরোশিমায়। এর ঠিক তিনদিন পর নাগাসাকির উপর ফ্যাট ম্যান ফেলে আমেরিকা। সেখানে ৭৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। এই বোমা দুটির বিস্ফোরণের ফলে যে এনার্জি উত্পন্ন হয়, তা প্রায় ২০ হাজার টিএনটি (ট্রাই নাইট্রো টলুইন) বোমার সমান।

তবে হাইড্রোজেন বোমা পারমাণবিক বোমার চেয়েও ৭০০ গুণ বেশি শক্তিশালী। হাইড্রোজেন বোমা দুই প্রক্রিয়ায় বিস্ফোরণ হয়। প্রথমে নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ হয়। এর ফলে প্রচুর পরিমাণে তাপ উত্পন্ন হয়। তারপর সেটি নিউক্লিয়ার ফিউশনকে উদ্দীপ্ত করে। পুরো প্রক্রিয়ায় বিশাল বিস্ফোরণ ঘটে।

যুক্তরাষ্ট্র প্রথম হাইড্রোজেন বোমা টেস্ট করে ১৯৫২ সালে। এর এক বছর পর সোভিয়েত ইউনিয়ন নিজের হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। তসার বোম্বা নামে একটি হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। বিস্ফোরণের ফলে প্রায় ৫৭ মেগা টন শক্তি উত্পন্ন হয়। তবে এখনও পর্যন্ত কোনো যুদ্ধে হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়নি।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

https://youtube.com/@simantobangla1803

© কপিরাইট ২০১০ - ২০২৪ সীমান্ত বাংলা >> এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ

Design & Developed by Ecare Solutions