সীমান্ত বাংলা প্রতিবেদক : চকরিয়ার সাংবাদিক মনির অপসাংবাদ্তিা করতে পারেন কিন্তু ভূঁয়া নন। ভূঁয়া আখ্যা দিয়ে তার গলায় লিফলেট ঝুলিয়ে দেয়া ও ভিডিও করার সাহস মহেশখালীর চেয়ারম্যান তারেক মিডিয়ার বিরুদ্ধে ? মনিরের কাছে থাকা কার্ডের মেয়াদ শেষ হতে পারে, কিন্তু ভূঁয়া নয়। ভুয়া আখ্যা সমাজে সাংবাদিক সমাজেকে হেয় করার সাহস কোথায় পেল। দেশের জাতীয় একটি পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসাবেও কর্মরত আছেন তিনি ৷
তাকে আটক করে বক্তব্য নেয়া ও ভিডিও ধারন কারীর কথা শুনলেই বুঝা যায়, চরম আক্রোশের বশবর্তী হয়ে এটা করা হয়েছে৷
মনিরকে রীতিমত জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতনকারী ব্যক্তিটি কিন্তু ক্যামেরার সামনে আসেনি৷ তার পরিচয় চেয়ারম্যানকে বলতেই হবে। প্রবীণ একজন সাংবাদিককে এভাবে হেনস্তা করার দায় চেয়ারম্যান এড়াতে পারেননা। আইনের আওতায় আসতে হবে। এর একটা বিহিত অাইনগত ব্যবস্থা চায় সাংবাদিক সমাজ। অন্যথায় চেয়ারম্যান এবং তার কর্মকান্ডকে সাংবাদিক সমাজ বয়কট করবে।
আর একটা ব্যাপার, ইদানীং ফেসবুকে একটা পেইজ খুললেই তথাকথিত টিভি হিসাবে নামে প্রচার করা হচ্ছে রমরমা ইউটিউব চ্যানেল। ব্যক্তিতোষন, চাঁদাবাজি ও ভূৃয়া সাংবাদিকদের টাকার বিনিময়ে নিয়োগের নামে কার্ড বিক্রিসহ যাবতীয় অপকর্ম করছে তারা।
আজগুবি টিভি চ্যানেল নামধারী এরকম একটি ফেসবুক পেইজ থেকেই সাংবাদিক মনিরকে হেনস্তা করার ভিডিও প্রচার করা হয়েছে। তৈলমর্দনকারী ও ধান্ধাবাজ এসব ভূঁয়া টিভি’র লাগাম টানা দরকার।
পেইস বুকের পাতা থেকে/এড মউ